বাস্তবের সমাপ্তি এরকম ছিল না। নাইমুল কথা রাখেনি, সে ফিরে আসতে পারেনি তার স্ত্রীর কাছে। বাংলার বিশাল প্রান্তরের কোথাও তার কবর হয়েছে। কেউ জানেনা কোথায়। এই দেশের ঠিকানাবিহীন অসংখ্য কবরের মধ্যে তারটাও আছে। তাতে কিছু যায় আসে না। বাংলার মাটি পরম আদরে তার বীর সন্তানকে ধারন করেছে । জোছনার রাতে সে তার বীর সন্তানদের কবরে অপূর্ব নকশা তৈরি করে। গভীর বেদনায় বলে, আহারে! আহারে!
(জোছনা ও জননীর গল্প, হুমায়ন আহমেদ)
(জোছনা ও জননীর গল্প, হুমায়ন আহমেদ)